1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

নির্বাচনে কাজ করায় বিএনপির ১৭ নেতাকর্মী বহিষ্কার

নিউজ এডিটর : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সাবেক নেতাদের পক্ষে নির্বাচনী মাঠে নামায় বগুড়ায় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের ১৭ নেতাকর্মীকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে জেলা বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে তাদের বহিষ্কার করা হয়।

বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক এবং বগুড়া-১ (সারিয়াকান্দি-সোনাতলা) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাবেক বিএনপি নেতা মোহাম্মদ শোকরানার পক্ষে নির্বাচনী মাঠে নামায় দলটি থেকে নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বহিষ্কার হওয়া কাহালু পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন বলেন, ডা. জিয়ার পক্ষে আমি নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছিলাম। তিনি নির্বাচনে আমার সহযোগিতা চেয়েছেন, আমি বলেছি চেষ্টা করব।

সারিয়াকান্দি পৌর বিএনপির সদস্য সাইফুল ইসলাম বলেন, মোহাম্মদ শোকরানার সঙ্গে আমার অনেক আগের সম্পর্ক। সে জন্য তাঁকে ভোটে সহায়তা করছি। এ জন্য দল আমাকে বহিষ্কার করলে কী করব।

দলীয় সূত্র জানায়, জিয়াউল হকের বাবা আজিজুল হক বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ছিলেন। ১৯৭৯ ও ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসন থেকে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৩ সালে তিনি মারা গেলে ছেলে জিয়াউল হক উপনির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জয়ী হন। ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনেও তিনি বিএনপির মনোনয়নে সংসদ সদস্য হন। পরে দলটির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে তাঁকে বাদ দিয়ে মোস্তফা আলীকে মনোনয়ন দেয় বিএনপি। ২০১৮ সালেও তাঁর বদলে মোশারফ হোসেনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।

অন্যদিকে ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-১ আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে পরাজিত হয়েছিলেন মোহাম্মদ শোকরানা। ২০১৯ সালের ৯ অক্টোবর দল থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন তিনি।


সর্বশেষ - রাজনীতি