1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

বিএনপির আর্কাইভে মুক্তিযুদ্ধের কল্পিত তথ্যভান্ডার!

মমতাজউদ্দীন পাটোয়ারী : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১

বিএনপি গত ২৩ বছর ধরে মাঝে মধ্যে এমন সব তথ্য জাতিকে দিয়ে থাকে যা শুনে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া যেকোনো মানুষ, এমনকি সেই সময়ের দেশীয় আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম, দলিল সংগ্রহকারীরা হতবাক না হয়ে পারেন না। ওইসব দাবির কোনোটিই কোনো গণমাধ্যমে ১৯৭১ সালে কিংবা মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে কেউ জানতে পারেনি। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে বিএনপি মাঝে মধ্যেই পিলে চমকানোর মতো তথ্য মানুষকে শোনাতে থাকে, দাবি করতে থাকে যে অন্যেরা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করছে, কেবলমাত্র বিএনপিই মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাসচর্চা করছে!

বিএনপির দাবি করা এসব তথ্য আগে কেউ না জানলেও বিএনপি বোধহয় নিজস্ব আর্কাইভ ভান্ডার তৈরি করেছে যেখানে অনেক তথ্য জমা আছে, যা বিএনপির নেতৃবৃন্দ মাঝে মধ্যে জাতিকে শুনিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ‘সমৃদ্ধ’ করছে! তাহলে চলুন দেখি বিএনপির দাবি করা মুক্তিযুদ্ধের এসব তথ্য কখন, কীভাবে ও কী উদ্দেশ্যে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হওয়ার ২০ বছর যাওয়ার পর থেকে এখন ৫০ বছর পর্যন্ত নতুন তথ্য জানানো হচ্ছে?

১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করার পর প্রথম দাবি করতে থাকে যে, জিয়াউর রহমান ‘স্বাধীনতার ঘোষক’। এর আগে কেউ কখনও স্বাধীনতার ঘোষক নামক কোনো পদের কথা শুনতে পারেনি। তখন বিএনপির নেতাকর্মীরা রাজনীতির মাঠে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের নাম বার বার উচ্চারণ করতে থাকে।

দেশের কোনো প্রতিষ্ঠিত দলিলপত্র বা বইপুস্তকের কোথাও স্বাধীনতার ঘোষক বলে জিয়াউর রহমানের নামসংবলিত কোনো দলিলপত্র কারো জানা ছিল না। বিএনপিও সেরকম কোনো দলিল উদ্ধৃত করে জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দেখাতে পারছিল না। যদি তেমন কিছু থাকত তাহলে ১৯৭১ সালের কোনো না কোনো দলিলে তা খুঁজে পাওয়া যেত। সেটি তখনই উচ্চারিত হতো। কিন্তু ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের নাম কেউ কোথাও উচ্চারণ করেছে এমন কোনো কথা কেউ শোনেনি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের মূল নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের কাছে যেমনি সারা বিশ্বের কাছেও একইভাবে স্বীকৃত ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার কথা স্পষ্ট উচ্চারিত হয়। ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদারবাহিনী অতর্কিতে আক্রমণ শুরু করলে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার যে ঘোষণা সংবলিত বার্তাটি দিয়েছিলেন সেটি ২৬ মার্চ তারিখে দেশের মানুষের কাছে জানাজানি হতে থাকে, চট্টগ্রাম বেতার ও কালুরঘাট বেতার থেকে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন মর্মে জানানো হতে থাকে। চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গায় বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি সাইক্লোকপি করে প্রচার করা হয়। ২৬ তারিখই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে পাকিস্তানি হানাদারবাহিনীর আক্রমণের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেছেন মর্মে সংবাদ প্রচারিত হতে থাকে।

পরদিন বিভিন্ন দেশে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার সংবাদ আন্তর্জাতিক পত্রপত্রিকাসমূহে প্রকাশিত হয়। জনগণের নির্বাচিত প্রধান নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য জনগণকে আহ্বান জানান এবং বিশ্বের সব মানুষের প্রতি বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে সমর্থন জানাতে আহ্বান জানান। পাকিস্তানের সামরিক শাসক ইয়াহিয়া খান বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ২৬ মার্চ সন্ধ্যায় পাকিস্তানের বেতার ও টেলিভিশনে প্রদত্ত জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে বঙ্গবন্ধুর এই ঘোষণাকে পাকিস্তান ভাঙার ষড়যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করে তাকে রাষ্ট্রদ্রোহী হিসেবে ব্যবস্থা নেয়ার কথা ঘোষণা করেন। বঙ্গবন্ধুর এই স্বাধীনতার ঘোষণার বিষয়টি তখনই সারা বিশ্বের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং রাষ্ট্রসমূহের জনগণ জানতে পারে।

ঘোষিত এই স্বাধীনতাকে বাস্তবায়িত করার জন্য নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধুকে রাষ্ট্রপতি, তার অনুপস্থিতিতে সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপরাষ্ট্রপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে একটি সরকার গঠন করে। ওইদিন স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র নবগঠিত সরকারের পক্ষ থেকে জারি করা হয়। তাতে ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু ঢাকায় স্বাধীনতার ঘোষণা করেন বলেও স্পষ্ট উল্লেখ আছে। এই দলিলটি সারা বিশ্বের কাছে তখন প্রচারিত ছিল।

নয় মাস মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সারা বিশ্ব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রধান নেতা হিসেবেই জানত। পাকিস্তানের কারাগার থেকে তার মুক্তির জন্য বিভিন্ন সরকার এবং রাজনৈতিক শক্তি দাবি জানিয়ে আসছিল। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন বলেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। তাতে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে। সুতরাং স্বাধীনতার প্রথম নেতা ছাড়া স্বাধীনতার যুদ্ধ যেমন সংঘটিত হতো না, তেমনি সারা বিশ্বে নয় মাসব্যাপী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তির দাবি উঠত না।

১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জিত হয়। স্বাধীন বাংলাদেশ একে একে স্বীকৃতি লাভ করে। স্বাধীন রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি হিসেবে ৫ জানুয়ারি মুক্ত হয়ে ১০ তারিখ দেশে ফিরে আসেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রধান নেতা তিনিই ছিলেন।

তার ঘোষণাতেই মানুষ এত বড় মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ ও আত্মত্যাগ করে। সুতরাং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে কোনো বিতর্ক ১৯৭১ থেকে এখনও পর্যন্ত থাকার কোনো ঐতিহাসিক কারণ নেই। কিন্তু বিএনপি মুক্তিযুদ্ধে নিজেদের অবস্থানকে মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্য মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাসকে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করে এসেছে। মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন নতুন প্রজন্ম জানতে না পারে সেজন্য পাঠ্যবই-পুস্তকে তা যথাযথভাবে রচনা করতে তাদের শাসনামলে বাধা দিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধকালে জিয়াউর রহমানের ভূমিকাকে শুধু বড়ই নয়, প্রধান করে দেখানোরও অপচেষ্টা করে এসেছে।

সেকারণে তারা চট্টগ্রাম স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে জিয়াউর রহমানের প্রদত্ত ভাষণকে স্বাধীনতার ঘোষণা হিসেবে দাবি করতে থাকে। একই সঙ্গে তাকেই স্বাধীনতার ঘোষক বলেও দাবি করে । এটি মোটেও ইতিহাসসম্মত নয়। স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্র থেকে আরও অনেকেই বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি স্বকণ্ঠে পাঠ করেছিলেন। যারা ওই দায়িত্ব পালন করেছিলেন, প্রত্যেকেই নিজের মতো করে সেটি বলেছিলেন। তারা কেউই স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়ার দাবি করেননি। কারণ তারা কেউই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়ার রাজনৈতিক অবস্থানে ছিলেন না। তাদের কারো কথায় জনগণ যেমন মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেনি, আন্তর্জাতিক কোনো মহলও তাদের বেতারে উচ্চারিত স্বাধীনতার খবরটিকে একটি দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা বলে গ্রহণ করেনি।

স্বাধীনতার ঘোষণার বিষয়টি বঙ্গবন্ধুর দেয়া বার্তা থেকেই জনগণ এবং বিশ্ব জেনে গিয়েছিল, গ্রহণ করেছিল। সুতরাং মুক্তিযুদ্ধের পর কোনোদিনই বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে কোনো সন্দেহ যেমন ছিল না, অন্য কারো বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণায় উচ্চারিত হওয়ার ঐতিহাসিক বাস্তবতার কোনো কারণ ছিলো না। এটি ইতিহাসের একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃত, গৃহীত এবং মীমাংসিত বিষয়। কিন্তু বিএনপি সেই ঐতিহাসিক সত্য মানতে রাজি নয়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সিদ্ধির জন্য ১৯৯১ সাল থেকে জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করতে থাকে। কিন্তু ঐতিহাসিক কোনো তথ্যের সত্যতা এই দাবির পক্ষে হাজির করা কোনোভাবেই সম্ভব ছিল না। ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি পাঠ্যপুস্তকে ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন মর্মে তথ্য বিকৃতি করে স্বাধীনতার ঘোষণার বিষয়টি সম্পূর্ণরূপে স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে উপস্থাপন করে।

এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হওয়ার পরও বিএনপি তাদের রাজনৈতিক অবস্থানে অনড় থাকে। ২০০৫ সালে মুক্তিযুদ্ধের ১৬ খণ্ডের দলিলে জিয়াউর রহমানের একটি নতুন স্বাধীনতার ঘোষণাসংবলিত জাল দলিল অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ইতিপূর্বে ৩য় খণ্ডে স্থান পাওয়া বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা বার্তাটি তুলে দিয়ে জিয়াউর রহমানের একটি নতুন বার্তাসংবলিত স্বাধীনতার ঘোষণার জাল দলিল অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তবে এই দলিলটি কোথা থেকে নেয়া হয়েছে, কখন পাওয়া গেছে সে সম্পর্কে কোনো ব্যাখ্যা দেয়া হয়নি। এই জাল দলিলটিকে উদ্ধৃত করে পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের স্বাধীনতার ঘোষণা ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমান প্রদত্ত বলে দাবি করা হয়। এরপর লন্ডন থেকে কয়েকবছর আগে তারেক রহমান মুক্তিযুদ্ধের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে জিয়াউর রহমানকে দাবি করেন। এই দাবির পক্ষেও কোনো তথ্যসূত্রের প্রয়োজনীয়তা বিএনপি অনুভব করেনি।

সম্প্রতি বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে যে, বেগম খালেদা জিয়া ১৯৭১ সালে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে বন্দি ছিলেন। তাকে বিএনপি প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা বলেও দাবি করে। মির্জা ফখরুল ইসলাম গত ২০ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত গুলিস্তানে মহানগর নাট্যমঞ্চে বক্তৃতাকালে নতুন তথ্য দেশবাসীকে জানিয়ে বলেছেন, “খালেদা জিয়া দেশের প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালে তিনি তার দুই শিশুর হাত ধরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন।” মির্জা ফখরুলের এই বক্তব্য শুনে সবাই কমবেশি হতবাক হয়েছেন।

এমন বানোয়াট গল্প কেউ কখনও শুনেছে বলে জানা নেই। তবে খালেদা জিয়া ১৯৭১ সালে ঢাকা সেনানিবাসে কেন ছিলেন, কী করেছিলেন, জেনারেল আসিফ নেওয়াজ জানজুয়ার সঙ্গে কী তার সম্পর্ক ছিল, ১৯৯৩ সালের ৮ জানুয়ারি তার মৃত্যুতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের কাছে এক শোকবার্তা কেন প্রেরণ করেছিলেন সেটিও হাজার প্রশ্নের জন্ম দিয়েছিল। মির্জা ফখরুল বেগম খালেদা জিয়ার সেনানিবাসে দুই পুত্রের হাত ধরে থাকার যে বর্ণনা দিয়েছেন তা মনে হয় বিএনপির আর্কাইভ ভাণ্ডারের তথ্য নমুনারই স্বাক্ষর বহন করে।

মির্জা ফখরুল মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন এমন কথা কেউ জানে না। কিন্তু তিনি হরহামেশাই মুক্তিযুদ্ধের প্রতি দরদ দেখিয়ে এমন সব বক্তব্য দেন যা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করা ছাড়া আর কিছুই নয়। বিএনপির মুক্তিযুদ্ধের আর্কাইভ ভাণ্ডারে আরও কত এমন আজগুবি তথ্য জমা র‍য়েছে তা হয়তো ভবিষ্যতে একে একে জাতিকে বলা হবে যা জেনে ও শুনে জাতি মুক্তিযুদ্ধের প্রতি বিএনপির অশ্রদ্ধার কথা বুঝতে পারবে। বিএনপির নেতারা মুক্তিযুদ্ধকে আর কত কল্পকাহিনির এক বানোয়াট রাজ্যের ইতিহাস বলে চালিয়ে দেবেন?

লেখক: মমতাজউদ্দীন পাটোয়ারী, গবেষক-অধ্যাপক।


সর্বশেষ - রাজনীতি