1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতি

ডেস্ক রিপোর্ট : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ১৯তম বক্তব্য প্রদান করলেন। এমন একটি সময়ে প্রধানমন্ত্রী এবার জাতিসংঘে তাঁর ভাষণ প্রদান করলেন যখন একই দিনে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের ওপর ভিসানীতি প্রয়োগ শুরু হয়েছে বলে জানানো হয়। এ বিষয়ে ভাষণের পর নিউ ইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী তাঁর প্রতিক্রিয়ায় জানান, এটা নিয়ে আমাদের ভয় পাওয়া বা ঘাবড়ানোর কোনো কারণ নেই। কারণ এখানে বিরোধী দলকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

এ ক্ষেত্রে তিনি বাংলাদেশে অতীতের নির্বাচনগুলোর ইতিহাস স্মরণ করিয়ে দিয়ে গণতান্ত্রিকব্যবস্থা স্থিতিশীল রাখতে বর্তমান সরকারের অঙ্গীকারের বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষার তাগিদে এবং মানবজাতিকে পরবর্তী সময়ে যুদ্ধের ভয়াবহতা থেকে দূরে রাখতে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। সময়ের পরিক্রমায় অনেক বছর পার হয়ে গেলেও জাতিসংঘ বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তা বিধানে কতটুকু সফল হতে পেরেছে তা নিয়ে রয়েছে বিস্তর বিতর্ক।

জাতিসংঘকে বৈশ্বিক আইনসভা হিসেবে অভিহিত করা হলেও সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা বিধানে সংস্থাটির ক্ষমতা সেই অর্থে নেই বললেই চলে।

নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী সদস্যের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত ব্যতিরেকে এ ক্ষেত্রে ব্যবস্থা গ্রহণ করার কোনো সুযোগ না থাকায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দ্বিমেরুকেন্দ্রিকতার পথ ধরে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে পরবর্তী সময়ে একমেরুকেন্দ্রিক বিশ্বব্যবস্থা হয়ে বর্তমানে বিশ্ব এক ভিন্ন মেরুকরণের অবস্থানে এসে পৌঁছেছে, আর এর মূল কারণ বিশ্বের অভিন্ন স্বার্থে ঐকমত্যে আসতে না পারা। বিশ্বের ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে পারস্পরিক অনৈক্য ও আস্থাহীনতার পথ বেয়ে আজ ছোট-বড় প্রায় তিন ডজন রাষ্ট্রের কাছে পারমাণবিক অস্ত্রের মজুদ বিশ্বকে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে অধিক ঝুঁকিতে নিয়ে গেছে।

জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার পর ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা এবং এখন পর্যন্ত নিজভূমে ফিলিস্তিনিদের অধিকারবঞ্চিত হওয়া এবং লাখ লাখ ফিলিস্তিনির শরণার্থী হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাস করা, আরব বিশ্বের অনৈক্য, আফ্রিকার জাতিগত দাঙ্গা—এ সব কিছু যদি আমরা বিশ্লেষণ করতে যাই, তাহলে দেখব গুটিকয় রাষ্ট্রের ক্ষমতার লড়াইয়ে আজ জিম্মি হয়ে আছে গোটা বিশ্ব। জাতিসংঘের মতো বৈশ্বিক ফোরামের সঙ্গে যে কয়টি আর্থিক কাঠামো প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল, পরবর্তী সময়ে আমরা দেখতে পাই পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্রের মধ্যকার লড়াইয়ে এগুলোকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর সময়ে নব্য স্বাধীন রাষ্ট্রগুলোকে আর্থিক ও কাঠামোগত সহায়তার নাম করে তাদের গণতান্ত্রিক বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। ফলে মুক্তির আকাঙ্ক্ষা নিয়ে স্বাধীন হওয়া দেশগুলো আজও আন্তর্জাতিক রাজনীতির জাঁতাকলে পিষ্ট। গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের নামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তথা পশ্চিমা বিশ্বের সরব উপস্থিতি কার্যত তাদের রাজনৈতিক বলয়কে শক্তিশালী করার প্রয়াস ভিন্ন আর কিছু নয়। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের মতো কিছু দেশ এই বাস্তবতাকে উপলব্ধি করে পশ্চিমা চোখ-রাঙানিকে উপেক্ষা করে যদ্দুর সম্ভব এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। আর এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় অবলম্বন হচ্ছে সাহসী নেতৃত্ব।

বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যতবারই জাতিসংঘের অধিবেশনে বক্তব্য দিয়েছেন, প্রতিবারই কোনো না কোনোভাবে বিশ্বরাজনীতি এবং এ ধরনের বিভাজনকে তাঁর বক্তব্যে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে যেখানে হাজারো সমস্যা বিরাজমান, সেখানে জাতিসংঘ এবং উন্নত দেশগুলো তাদের প্রতিশ্রুতি পূরণে কতটুকু দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে—এ বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর এবারের বক্তব্যে উঠে এসেছে। এ ক্ষেত্রে তিনি ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে প্রদত্ত জাতির পিতার প্রথম ভাষণের একাংশ উদ্ধৃত করেন, ‘সাম্প্রতিককালে গোটা বিশ্বে যে অর্থনৈতিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে একটি ন্যায়সংগত আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজে আমাদের আরো ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে পারে আমাদের মধ্যে মানবিক ঐক্যবোধ-ভ্রাতৃত্ববোধের পুনর্জাগরণ। পারস্পরিক নির্ভরশীলতার স্বীকৃতিই শুধু বর্তমান সমস্যার যুক্তিসংগত সমাধান ঘটাতে সক্ষম। বর্তমান সংকট কাটাতে হলে অবিলম্বে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা দরকার।’ এখানে উল্লেখ করা সমীচীন মনে করছি যে ১৯৭৪ সাল থেকে আজ পর্যন্ত সময় হিসাব করলে ৪৯ বছর পার হলেও বৈশ্বিক রাজনৈতিক সমীকরণ যেন একই বৃন্তে ঘুরপাক খাচ্ছে!

বাংলায় দেওয়া এই ভাষণে প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন, যুদ্ধ ও নিষেধাজ্ঞা পরিহার, জরুরি অবস্থা মোকাবেলার জন্য আঞ্চলিক খাদ্য ব্যাংক চালু, জলবায়ু পরিবর্তন, মানবাধিকার, নারীর ক্ষমতায়ন, স্বাস্থ্যসেবা, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি), সন্ত্রাসবাদ ও সরকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং অন্যান্য বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক সমস্যার কথা তুলে ধরেন। আমরা যদি প্রধানমন্ত্রীর এবারের বক্তব্যকে বিশ্লেষণ করতে যাই, তাহলে দেখব তাঁর বিগত বছরের বক্তব্যের সঙ্গে এবারের বক্তব্যের অনেকটাই সাদৃশ্য রয়েছে, থাকাটাই প্রাসঙ্গিক। কারণ বৈশ্বিক পরিস্থিতি গত বছরের চেয়ে সে রকম কোনো পরিবর্তনের দিকে যায়নি। এ ক্ষেত্রে তিনি নতুন করে তাঁর ভাষণে যে দিকটির ওপর অধিক আলোকপাত করার চেষ্টা করেছেন, তা হলো আন্তর্জাতিক আর্থিক ব্যবস্থাপনার অসংগতি। তিনি এ ক্ষেত্রে এসডিজি অর্জনে জাতিসংঘের ২০৩০ সালের লক্ষ্যমাত্রার কথা সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন যে এ ক্ষেত্রে যদি উন্নয়নশীল ও অনুন্নত দেশগুলোর চাহিদা অনুযায়ী আর্থিক সহায়তার সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে, তাহলে এসডিজি অর্জনও বিঘ্নিত হবে। প্রধানমন্ত্রী এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বর্তমান চিত্রকে তুলে ধরে তাই জাতির পিতার ১৯৭৪ সালের বক্তব্যকে উদ্ধৃত করেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি বিশ্ববাসীকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে তাদের অঙ্গীকারের দিকটিই স্মরণ করিয়ে দিতে চেয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর সাহসী উচ্চারণে গতবারের মতো এবারও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বিশ্বে খাদ্য, অর্থনীতি ও জ্বালানি সরবরাহে চরম বিঘ্ন ঘটার বিষয়টি উল্লেখ করে পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনের মাধ্যমে জাতিসংঘের এবারের প্রতিপাদ্য ‘আস্থা পুনর্গঠন ও বিশ্বব্যাপী সংহতি পুনঃপ্রতিষ্ঠা : সবার জন্য শান্তি, সমৃদ্ধি, অগ্রগতি ও স্থায়িত্বের লক্ষ্যে ২০৩০ এজেন্ডা এবং এর টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যে ত্বরান্বিতকরণ পদক্ষেপ’—এই উপজীব্য ধারণ করতে সবার দায়িত্বশীল আচরণের দিকটি স্মরণ করিয়ে দেন। এ ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র, অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলো যে উন্নত দেশগুলোর তুলনায় নিজেদের দায়িত্বের বিষয়ে ঢের সচেতন রয়েছে, তা তুলে ধরতে গিয়ে তিনি জলবায়ু পরিবর্তনে নিজেদের দায় না থাকা সত্ত্বেও দায়িত্বশীল আচরণের বিষয়টি তুলে ধরতে গিয়ে বাংলাদেশ কিভাবে উপকূলীয় এলাকার মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষায় কাজ করছে এবং জলবায়ুর ঝুঁকিপূর্ণ দেশ থেকে জলবায়ু সহনশীল দেশে পরিণত হওয়ার চেষ্টা করছে, তা তুলে ধরেন। সেই সঙ্গে তিনি ‘মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি প্রকল্প’ সম্পর্কেও জাতিসংঘকে অবহিত করেন। বৈশ্বিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দুর্বলতা তুলে ধরার পাশাপাশি চাহিদার তুলনায় অপর্যাপ্ত আর্থিক প্রাপ্যতা সত্ত্বেও বাংলাদেশ সামাজিক নিরাপত্তাবলয়ের মাধ্যমে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের ভূমি ও গৃহ প্রদান, অসচ্ছল মানুষ, নারী, বৃদ্ধ তথা সমাজের অতিদরিদ্র মানুষের কল্যাণে প্রণীত এবং গৃহীত ব্যবস্থাদির উল্লেখ করে জানান যে এ বছর সামাজিক নিরাপত্তাবলয়ের আওতায় এক লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে, যা আমাদের জাতীয় বাজেটের ১৫ শতাংশের বেশি।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে আমাদের অর্জন তুলে ধরতে গিয়ে কার্যত বিশ্বকে বোঝাতে চেয়েছেন যে এবারের প্রতিপাদ্য বিষয়টিকে যদি অর্জন করতে হয়, তাহলে পারস্পরিক সহায়তা একান্ত দরকার, আর তা না হলে শান্তি, সমৃদ্ধি, অগ্রগতি ও স্থায়িত্বের লক্ষ্যে ২০৩০ এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। এই লক্ষ্যে তিনি বাংলাদেশে অবস্থানরত ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বোঝাতে চেয়েছেন যে তারা বাংলাদেশে বসবাস করলেও কার্যত আন্তর্জাতিক দায়বদ্ধতার অংশ। বাংলাদেশ জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আশ্বাসে তাদের মানবিক আশ্রয় প্রদান করে আসছে। এ ক্ষেত্রে তাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনের দিকটিতে মনোযোগ দেওয়া অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার আগে এ নিয়ে এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকেও তিনি এ বিষয়টির দিকে আলোকপাত করেন।

দীর্ঘদিন রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতার কারণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বর্তমানে বিশ্বের পরিচিত মুখ। তাঁর বক্তব্যের তাই এক ধরনের আলাদা আবেদন থাকা স্বাভাবিক। তিনি সাধারণ পরিষদের ভাষণ ছাড়াও স্বাস্থ্য, নারী উন্নয়ন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সভায় অংশ নিয়েছেন এবং কিছু দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন। অংশ নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দেওয়া সরকারপ্রধানদের সম্মানে নৈশ ভোজে। তাঁর সরব অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে জাতিসংঘ সনদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের প্রতি বাংলাদেশের অকুণ্ঠ সমর্থন প্রকাশ পায়। বাংলাদেশে এযাবৎকালের উন্নয়নের গল্পগুলো অপরাপর অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আশা জাগায়। সব মিলিয়ে আমরা এখন আস্থার সঙ্গে এটা ভাবতে পারি যে বিশ্বরাজনীতিতে আমাদের সরব উপস্থিতিই আমাদের একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যাবে।

লেখক: ড. ফরিদুল আলম – অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

সূত্র: কালের কণ্ঠ 


সর্বশেষ - রাজনীতি

নির্বাচিত

নিউ মার্কেটের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি

শিশুদের দেশের প্রকৃত ইতিহাস শেখাতে হবে

সৌদি আরবের কথিত সংস্কার বা দৃশ্যমান কিছু পরিবর্তন বিশ্ববাসীর আশাবাদী হবার কোন কারণ নেই : সুষুপ্ত পাঠক

মাতারবাড়ী কর্মযজ্ঞ : গভীর সমুদ্রবন্দর ছাড়াও ৬৮ প্রকল্প

জাতিসংঘ শান্তি কমিশনের প্রথম নারী সভাপতি বাংলাদেশের ফাতিমা

শান্তি প্রতিষ্ঠার এক বিরল দৃষ্টান্ত পার্বত্য শান্তিচুক্তি

হুয়াওয়ের সহায়তায় টেলিটকের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক

যারা পেলেন গোল্ডেন বুট, বল, গ্লাভস ও সেরা উদীয়মান পুরষ্কার

রাজশাহীতে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকার মাছ ও ৬ হাজার ১৩২ হেক্টর জমির ফসল ভেসে গেছে

কালশী ফ্লাইওভার উদ্বোধন করলেন শেখ হাসিনা