একুশে অগাস্টের হামলাকে ‘দুর্ঘটনা’ বলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে ‘কুলাঙ্গার’ আখ্যা দিয়ে সারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করেছে ছাত্রলীগ। বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল মিলনায়তনে শোক দিবসের আলোচনা সভায় ছাত্রলীগ সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন এ ঘোষণা দেন।
সম্প্রতি একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে ২০০৪ সালের ২১ অগাস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলাকে দুর্ঘটনা বলে মন্তব্য করেন খন্দকার মোশাররফ।
তিনি বলেন, “এটা কোনো ক্ষতই না। এটা একটা দুর্ঘটনা। পৃথিবীর অনেক দেশে এরকম ঘটনা ঘটে। এটা নিয়ে পৃথিবীর কোনো জাতি এত কান্নাকাটি করেনি।”
বক্তব্যের জন্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তাকে ‘অবাঞ্ছিতের’ ঘোষণা দেয়া হয়।
বক্তারা বলেন, “খন্দকার মোশাররফকে কোনো অনুষ্ঠান, সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না যতক্ষণ না তিনি গ্রেনেড হামলা নিয়ে দেওয়া মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং জাতির কাছে ক্ষমা না চাইবেন।”
হল ছাত্রলীগ আয়োজিত এই আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।
হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসিফ তালুকদারের সঞ্চালনায় সভায় অন্যদের মধ্যে সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোল্লা আবু কাওছার, হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আবিদ আল হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন প্রিন্স বক্তব্য দেন।ৱ
উল্লেখ্য গ্রেনেড হামলা মামলায় বিএনপির জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও উপমন্ত্রী আব্দুস উল্লেখ্য গ্রেনেড হামলা মামলায় বিএনপির জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুসহ দলটির কয়েকজন নেতা আসামির তালিকায় আছেন।
উল্লেখ্য গ্রেনেড হামলা মামলায় বিএনপির জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুসহ দলটির কয়েকজন নেতা আসামির তালিকায় আছেন।
উল্লেখ্য গ্রেনেড হামলা মামলায় বিএনপির জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুসহ দলটির কয়েকজন নেতা আসামির তালিকায় আছেন।