বন্যা দূর্গতদের সহায়তায় এগিয়ে আসতে সমাজের বিত্তবানদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে বন্যা দূর্গত মানুষের দূর্ভোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আশাকরি, আমাদের বিত্তশালীরা এই দূর্গত মানুষের সেবায় পাশে দাড়াবে।
সিলেটের আতিয়া ভিলায় জঙ্গিবিরোধী অভিযনকালে নিহতদের স্বজনদের অনুকূলে আর্থিক অনুদানের চেক প্রদান এবং প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে বিভিন্ন সংস্থ্যার কাছ থেকে আর্থিক অনুদানের চেক গ্রহণ উপলক্ষ্যে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
চলমান বন্যার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফসলের বেশ ক্ষতি হচ্ছে। রাস্তাঘাট ভেঙে যাচ্ছে। নদী ভাঙনে অনেক মানুষ নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে।
বন্যায় সর্বশান্ত মানুষকে সব ধরনের সহায়তা দেওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাদের জমিজমা চলে যাচ্ছে, ঘরবাড়ি চলে যাচ্ছে; তাদের ঘরবাড়ি তৈরী করে দেওয়া.. তাদেরকে আবার পূর্ণবাসন করা এবং পানিটা নামার সাথে সাথে তারা যেনো চাষবাশ করতে পারে; সে ব্যবস্থা করা।
তিনি বলেন, সব ধরণের উদ্যোগ আমরা নিয়েছি, সব ধরণের ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি।
দূযোগ মোকাবেলায় সংশ্লিষ্ট সকলকে সব সময় তৎপর থাকার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রাকৃতিক দূর্যোগ আমাদের দেশে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার।দূর্যোগ মোকাবেলা করেই আমাদের বাঁচতে হবে।বন্যা, ক্ষরা, জলোচ্ছাস.. এই প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবেলা করা, জানমালে ক্ষতিটা যাতে কম হয়; সে ব্যবস্থা নিতে হবে।
সরকারের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের সরকার এ ব্যাপারে যথেষ্ট সজাগ,সকল প্রস্তুতি আমাদের নেওয়া আছে।
সিলেটের আতিয়া ভবনে জঙ্গী হামলায় নিহত লে.কর্নেল মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদের স্ত্রী মোসাম্মৎ সুরাইয়া সুলতানা ও মা সাদেয়া করিম, পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলামের স্ত্রী বেগম ফারভীন আক্তার ও মা বেগম ফিরোজা বেগম, পুলিশ পরিদর্শক চৌধুরী মোহাম্মদ আবু কয়ছরের স্ত্রী ছায়রা ফারহানা চৌধুরী এবং ছাত্রলীগ কর্মী ওয়াহিদুলের মা বেগম সুলতানা আক্তার ও জান্নাতুল ফাহিমের বাবা কামাল আহমদ কাবুল প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে চেক গ্রহণ করেন।
অনুদানের চেক প্রদানকালে প্রধানমন্ত্রী আতিয়া মহলে নিহতদের স্বজনদের বেদনার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং সান্তনা দেন।
নিহতদের স্বজনদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সান্তনা দেবার ভাষা নাই।যা হারিয়েছে, সেটাও ফিরিয়ে দিতে পারবো না।
তিনি বলেন, তাদের ছোট ছোট বাচ্চা আছে, তারা যেনো ভবিষ্যতে মানুষ হতে পারে, পরিবারগুলো যেনো চলতে পারে। যতটুকু পারি; সাহায্য করে থাকি, চেষ্টা করি।
ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে থাকার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব সময় চেষ্টা করি; যারা স্বজন হারায়, আপনজন হারায়.. তাদের পাশে দাড়াতে। আমি এটুকু বলবো যে, আমি আছি, আমি দেখবো। কারো কোনো অসুবিধা যেনো না হয়; সেটা আমরা চেষ্টা করবো।
১৯৭৫এর ১৫ আগস্ট বাবা-মাসহ পরিবারের ১৮ সদস্যকে হারানোর কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, হারানোর বেদনা যে কতো কঠিন, কতো নির্মম; সেটা আমার থেকে ভালো কেউ বোঝে না।
বিদ্যুৎ বিভাগ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ, শিপার্স কাউন্সিল, ওয়েস্টার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রাইভেট লিমিটেড ও বাংলাদেশ ইজ্ঞিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে অনুদান আর্থিক অনুদান দিয়েছে।
ত্রাণ তহবিলে অনুদান দেয়ায় ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই অনুদান দূর্গত মানুষের সহায়তায় কাজে লাগবে।
চলমান বন্যার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফসলের বেশ ক্ষতি হচ্ছে। রাস্তাঘাট ভেঙে যাচ্ছে। নদী ভাঙনে অনেক মানুষ নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে।
বন্যায় সর্বশান্ত মানুষকে সব ধরনের সহায়তা দেওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাদের জমিজমা চলে যাচ্ছে, ঘরবাড়ি চলে যাচ্ছে; তাদের ঘরবাড়ি তৈরী করে দেওয়া.. তাদেরকে আবার পূর্ণবাসন করা এবং পানিটা নামার সাথে সাথে তারা যেনো চাষবাশ করতে পারে; সে ব্যবস্থা করা।
তিনি বলেন, সব ধরণের উদ্যোগ আমরা নিয়েছি, সব ধরণের ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি।
দূযোগ মোকাবেলায় সংশ্লিষ্ট সকলকে সব সময় তৎপর থাকার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রাকৃতিক দূর্যোগ আমাদের দেশে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার।দূর্যোগ মোকাবেলা করেই আমাদের বাঁচতে হবে।বন্যা, ক্ষরা, জলোচ্ছাস.. এই প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবেলা করা, জানমালে ক্ষতিটা যাতে কম হয়; সে ব্যবস্থা নিতে হবে।
সরকারের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের সরকার এ ব্যাপারে যথেষ্ট সজাগ,সকল প্রস্তুতি আমাদের নেওয়া আছে।
সিলেটের আতিয়া ভবনে জঙ্গী হামলায় নিহত লে.কর্নেল মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদের স্ত্রী মোসাম্মৎ সুরাইয়া সুলতানা ও মা সাদেয়া করিম, পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলামের স্ত্রী বেগম ফারভীন আক্তার ও মা বেগম ফিরোজা বেগম, পুলিশ পরিদর্শক চৌধুরী মোহাম্মদ আবু কয়ছরের স্ত্রী ছায়রা ফারহানা চৌধুরী এবং ছাত্রলীগ কর্মী ওয়াহিদুলের মা বেগম সুলতানা আক্তার ও জান্নাতুল ফাহিমের বাবা কামাল আহমদ কাবুল প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে চেক গ্রহণ করেন।
অনুদানের চেক প্রদানকালে প্রধানমন্ত্রী আতিয়া মহলে নিহতদের স্বজনদের বেদনার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং সান্তনা দেন।
নিহতদের স্বজনদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সান্তনা দেবার ভাষা নাই।যা হারিয়েছে, সেটাও ফিরিয়ে দিতে পারবো না।
তিনি বলেন, তাদের ছোট ছোট বাচ্চা আছে, তারা যেনো ভবিষ্যতে মানুষ হতে পারে, পরিবারগুলো যেনো চলতে পারে। যতটুকু পারি; সাহায্য করে থাকি, চেষ্টা করি।
ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে থাকার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব সময় চেষ্টা করি; যারা স্বজন হারায়, আপনজন হারায়.. তাদের পাশে দাড়াতে। আমি এটুকু বলবো যে, আমি আছি, আমি দেখবো। কারো কোনো অসুবিধা যেনো না হয়; সেটা আমরা চেষ্টা করবো।
১৯৭৫এর ১৫ আগস্ট বাবা-মাসহ পরিবারের ১৮ সদস্যকে হারানোর কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, হারানোর বেদনা যে কতো কঠিন, কতো নির্মম; সেটা আমার থেকে ভালো কেউ বোঝে না।
বিদ্যুৎ বিভাগ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ, শিপার্স কাউন্সিল, ওয়েস্টার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রাইভেট লিমিটেড ও বাংলাদেশ ইজ্ঞিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে অনুদান আর্থিক অনুদান দিয়েছে।
ত্রাণ তহবিলে অনুদান দেয়ায় ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই অনুদান দূর্গত মানুষের সহায়তায় কাজে লাগবে।