1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

দুর্গতদের পাশে দাঁড়াতে হবে, জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলা করতে হবে

অধ্যাপক ড. আহমেদ আমিনুল ইসলাম : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
বৃহস্পতিবার, ৭ জুলাই, ২০২২

আমরা সকলেই এখন কমবেশি অবগত যে, বৈশ্বিক জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে নানা রকমের প্রাকৃতিক দুর্যোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব দুর্যোগের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, বন্যা, নদী ভাঙন এবং ভূমিধ্বস উল্লেখযোগ্য। আবহাওয়া দপ্তরের রেকর্ড পর্যালোচনায় দেখা যায় পূর্বে এ অঞ্চলে ১৫ থেকে ২০ বছর পরপর বড় ধরনের ও ভয়ংকর প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হেনেছে। কিন্তু বর্তমানে প্রাকৃতিক দুর্যোগের আঘাত হানার এই ব্যবধান কমে গেছে। বিগত কয়েক বছরের আবহাওয়া পর্যালোচনায় দেখা যায় বাংলাদেশসহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ২ থেকে ৩ বছরের ব্যবধানেই বড় বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হেনেছে। ইউরোপীয় গবেষণা সংস্থা ম্যাপলক্র্যাফট তাদের এক পর্যবেক্ষণমূলক জরিপে উল্লেখ করেছে যে, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ ১৫টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সবার ওপরে। আরেক আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থা জার্মান ওয়াচের ২০১০ সালের প্রতিবেদনে দেখা যায় যে, ১৯৯০ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে বড় ধরনের ২৫৪টি প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হেনেছিল। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা, সাতক্ষীরা ও ভোলায় জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বারবার দুর্যোগের সম্মুখীন হয়। উত্তর ও উত্তর-পূর্বঞ্চলও জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাব এড়াতে পারেনি। বঙ্গোপসাগরের উপকূল ঘেঁষে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি সঙ্কটকে আরো ঘনীভূত করেছে। পানির লবণাক্ততাও জলবায়ু পরিবর্তনজাত সমস্যা। এ সমস্যা থেকেই অতিরিক্ত গরম, অতিরিক্ত শীত, অতিরিক্ত বৃষ্টি ও বন্যায় কৃষির ওপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

জলবায়ু পরিবর্তনে প্রকৃতির বিরূপ আচরণ মানুষকেও ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে। সবচেয়ে মারাত্মক ঝুকির মধ্যে পড়েছে শিশুরা। নানা রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে শুরু করে শিক্ষা ও সামাজিকভাবে শিশুরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

অতি বর্ষণ এবং উজান থেকে নেমে আসা পানিতে গত মাসের প্রায় দুই সপ্তাহ সিলেট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জসহ পার্শ্ববর্তী অন্যান্য জেলাগুলোও নিমজ্জিত ছিল। ঝড়, ঝঞ্ঝা, বন্যা, জলোচ্ছ্বাসের মতো বিপর্যয় আমাদের অতি পুরোনো প্রাকৃতিক প্রতিপক্ষ! প্রাকৃতিক এসব প্রতিপক্ষ ও বিপর্যয়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে বেঁচে থাকা জাতির নামই বাঙালি। কিন্তু সংগ্রাম করতে হলে দাঁড়াবার মতো যে স্থলভূমি দরকার তা যেন আমরা বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলে সেসময় দেখতেই পাইনি। সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার বিপর্যয়ের সেরূপ সংবাদেই ছিল সকলের দৃষ্টি। সে সব অঞ্চলে সীমাহীন দুর্যোগ ও দুর্ভোগে মানুষের ছিল ত্রাহি অবস্থা! প্রাকৃতিক দুর্যোগে সৃষ্ট মানবিক এরূপ বিপর্যয়ে আমরা বিপর্যস্ত। স্থানীয়ভাবে অতি বর্ষণই বন্যার মূল কারণ। কিন্তু উজানের অতি বৃষ্টিও এবারে সিলেট অঞ্চলের বন্যার অন্যতম নিয়ামক ছিল। ভৌগোলিকভাবে ভাটির দেশে অবস্থানের কারণে আমরা তার ফল ভোগ করেছি- এটিও প্রাকৃতিক! এরূপ দুর্যোগের পূর্ব-ইতিহাসও অনেক প্রাচীন- এ কোনো নতুন সংকট নয়। সংকটের তীব্রতা নতুন।

বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত তালিকায় বন্যাজনিত ঝুঁকিপূর্ণ ১২টি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান প্রথম। ভূ-প্রাকৃতিক অবস্থানের কারণে হিমালয়ের বরফগলা পানিসহ উজানের নেপাল ও ভারতের বৃষ্টিপাতের পানি বাংলাদেশের প্রধান প্রধান নদ-নদী হয়েই সমুদ্রে পড়ে। প্রতিবছর গড়ে প্রায় ১০৯৪ বিলিয়ন কিউবিক মিটার পানি বাংলাদেশের মধ্য দিয়েই প্রবাহিত হয়। প্রতি বছরই বাংলাদেশের কম পক্ষে ১৫ লক্ষ হেক্টর চাষের আবাদযোগ্য ভূমি জলাবদ্ধতার কবলে পড়ে। এক জরিপে পূর্বানুমান করে বলা হয়েছে যে, শুধু বাংলাদেশেই ২০৩০ সাল নাগাদ বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১০-১৫ ভাগ এবং ২০৭৫ সাল নাগাদ ২৭ ভাগ বৃদ্ধি পাবে। এই অতিরিক্ত ও বাড়তি পানি বাংলাদেশের ওপর দিয়ে সমুদ্রে যাবার সময় তীব্র বন্যার সৃষ্টি করবে। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১০ সালে বিগত ১৫ বছরের তুলনায় কম বৃষ্টিপাত হলেও দেশের উত্তরাঞ্চলের রাজশাহী এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেটে বিগত কয়েক বছরের তুলনায় বেশি বৃষ্টি হওয়ায় উত্তরাঞ্চলের বিপুল নিচু এলাকাসহ সিলেটের হাকালুকি হাওর কয়েক মাস ধরেই প্লাবিত থাকে। সে সময় এরকম ভয়াবহ বন্যায় কত মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তা নির্ণয়ও কষ্টসাধ্য ছিল।

সিলেটের সাম্প্রতিক বন্যার ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ এখনো চলছে নির্ণয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে ২০৫০ সাল নাগাদ বন্যায় উদ্বাস্তুতে পরিণত হবে কয়েক কোটি মানুষ। উদ্বেগের বিষয় এই যে, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ওয়াটার মডেলিংয়ের (IWM) গবেষণা মতে, ১৯৯৮ সালের বন্যার পর দেশে বন্যাপ্রবণ এলাকার পরিমাণ প্রায় ২০% বৃদ্ধি পেয়েছে। সিলেটে সঙ্কট সমস্যা প্রকট হয়ে দেখা দেওয়ায় আমরা উজানের দেশগুলোর দায়িত্বশীল ভূমিকার সমালোচনা করি। কিন্তু আমরাও নদীশাসন না করে নিজেরাও অপরিকল্পিত স্থাপনা নির্মাণ করেছি। এর মধ্যে ব্যক্তিগত পর্যায়ের ছোট খাট স্থাপনাসহ সরকারি উদ্যোগে গৃহীত ছোট, মাঝারি ও বৃহদায়তনের স্থাপনাও রয়েছে। ফলে পানি নিষ্কাষণে খাল-বিল ও নদী-নালার স্বাভাবিক প্রবাহ বিনষ্ট হয়েছে! অন্যভাবে বলা যায়, দেশের ভেতরকার নদী-নালা, খাল-বিলসহ পানি সংরক্ষণের বিভিন্ন জলাধারগুলোকেও আমরা নষ্ট করেছি! নদী ও নদী-তীরবর্তী স্থলভূমিকে নিজেদের প্রয়োজনে এমন রুক্ষ্মভাবে ব্যবহার করেছি যে, নদীও তার স্বাভাবিক স্রোতধারা হারিয়েছে। পাশাপশি প্রকৃতির সাথে আমাদেরই বিরূপ আচরণে মাটিও এখন পর্যাপ্ত পানি শোষণ করতে পারে না। নানাভাবে নাব্যতা নষ্ট হওয়ায় নদীনালাসমূহও যথেষ্ট পরিমাণ পানি প্রবাহ ধরে রাখতে না পেরে মানুষের ঘর বাড়ি ও জনপদের দিকে ঠেলে দেয়। ফলে বন্যা হয়, প্লাবনে সয়লাব হয়ে যায় চরাচর! আমাদের দাঁড়াবার স্থানটুকু পর্যন্ত জলগ্রাসে নিমজ্জিত হয়! বাড়িঘরসহ বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণে পরিবেশের ওপর গুরুত্ব প্রদানে জলবায়ু ও পরিবেশ সচেতন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্পষ্ট নির্দেশনা থাকলেও অনেক ক্ষেত্রেই তার প্রতিপালন লক্ষ করা যায় না!

অতি বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পানির প্রবাহ সিলেটবাসীই কেবল নয়- সমগ্র দেশবাসীকে ব্যতিব্যস্ত করেছে। বৃহত্তর সিলেট এখনো জলমগ্ন। বানভাসি মানুষের দুঃখ-দুর্দশা ও দুর্যোগ-দুর্ভোগের যে খণ্ড খণ্ড চিত্র আমরা গত মাসের কয়েক সপ্তাহ জুড়ে দেখছি তাতে যে কেবল মর্মাহত হয়েছি তা নয়- মানুষের অসহায় ও করুণার্দ্র মুখচ্ছবি, জলমগ্ন জীবনের আর্তনাদ আমাদেরকে গভীরভাবে ভাবিয়েও তুলেছে। বেদনার্ত করেছে রাষ্ট্রনায়ক জননেত্রী শেখ হাসিনাকেও। তিনি হেলিকপ্টারে বন্যার্তদের দুঃখ-দুর্দশা দেখেছেন। তার নির্দেশে প্রশাসনসহ সেনাবাহিনীর দক্ষ কর্মীরা বন্যাকবলিত দুর্গম অঞ্চলে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিয়েছে। ক্ষুধা-অনাহারে কোনো মৃত্যু যেন না ঘটে সে বিষয়েও প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশনা রয়েছে। আমরা জানি বর্তমান সরকার সবসময়ই দুর্গতের পাশে থাকার অঙ্গীকারাবদ্ধ। শুরুর দিকে বিভিন্ন অঞ্চলে সরকারের ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছাতে না পারলেও পরে তা সম্ভব হয়েছে। আমরা এও জানি যে, এই বন্যা অনেকটাই অতর্কিত! সরকার বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিল অসহায় মানুষকে উদ্ধারের প্রতি। তাই ত্রাণ সহায়তা খানিকটা বিলম্বিত হয়েছে।

সিলেট অঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতিকে নানাজন নানাভাবে দেখেছেন। অনেকের ধারণা উজান থেকে নেমে আসা পানির কারণে এই বন্যা। কেউ কেউ বলেছেন কিশোরগঞ্জের হাওরে নির্মিত ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম অল ওয়েদার সড়কের বাধার জন্য পর্যাপ্ত পানি ভাটিতে যেতে পারেনি বলে এই বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড অবশ্য এরূপ মতামতকে গ্রাহ্য করেনি। তাদের যুক্তি সিলেট ও সুনামগঞ্জে উজান থেকে যে পানি নেমে আসে তার গতিপথ এই হাওরের মধ্য দিয়ে নয়। তাই সিলেট ও সুনামগঞ্জের বন্যার সাথে এর সম্পর্ক নেই। তাদের দাবি যথেষ্ট পরিমাণ স্টাডি করেই অল ওয়েদার সড়ক নির্মিত।

আবার সিলেট অঞ্চলের বন্যাকে ভারতের সৃষ্ট বলে সধারণ মানুষের মনোজগতে ভারতবিরোধী মনোভাব তৈরি করা সম্ভব। কেউ কেউ সাধারণের মনে এরূপ রাজনৈতিক সুড়সুড়িও দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। এ কথা ঠিক যে, বাংলাদেশের বন্যা এবং খরা উভয়ের ওপর প্রকৃতির পরেই ভারতের ‘ইচ্ছা-অনিচ্ছা’ও যেন একটি বিবেচ্য বিষয়! আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা অনেকটা সেরকমই। শুষ্ক মওসুমে আমরা ভারত থেকে প্রয়োজনীয় পানি পাই না, আর বর্ষা মওসুমে যখন অতি বৃষ্টিতে আমাদের পানিতেই আমরা থৈ-থৈ ভাসমান থাকি তখন ভারতও তার অধিকাংশ নদীর বাঁধ খুলে দেয়। ফলে আমাদের পরিস্থিতি আরো নাজুক হতে থাকে। কিন্তু এবার খোঁজ নিয়ে জানা যায় যে, আসাম ও মেঘালয়ে বন্যা পরিস্থিতি অতীতের ১২২ বছরের রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। সেসব রাজ্যে মৃত্যুর সংখ্যাও শতাধিক। আসাম ও মেঘালয়ের বন্যাপরিস্থিতিও সিলেট-সুনামগঞ্জের মতোই ভয়াবহ। ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের অবস্থান ভাটি অঞ্চলে হওয়ায় তার প্রভাব আমরা এড়াতে পারিনি।

জলবায়ু বিশেষজ্ঞগণ প্রাকৃতিক দুর্যোগের পশ্চাতে মানুষের ভূমিকাকেও দায়ী করেন। প্রাকৃতিক এই বিপর্যয় কেবল প্রাকৃতিকই নয়, এর পেছনেও মানুষের হাত আছে! উন্নত কিছু রাষ্ট্রের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড বৈশ্বিক উষ্ণায়নে ভূমিকা রেখেছে। যা জলবায়ু পরিবর্তনকেও ত্বরান্বিত করে চলেছে। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে অপেক্ষাকৃত দরিদ্র দেশগুলো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর বিশ্ব ফোরামে স্বল্পোন্নত রাষ্ট্রসমূহের নেতৃত্বে রয়েছেন। তার নেতৃত্বে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ বলিষ্ঠ অবদান রাখছে। ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পরপর ৪০০ মিলিয়ন ডলারের একটি ক্লাইমেট ট্রাস্ট গঠনের মাধ্যমে সমগ্র বিশ্বের প্রশংসা অর্জন করেন। সাম্প্রতি ‘গ্লোবাল ক্রাইসিস রেসপন্স গ্রুপ’ (জিসিআরজি)-এর প্রথম উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা বৈশ্বিক সঙ্কট কাটিয়ে উঠার লক্ষ্যে যে চারটি প্রস্তাব উত্থাপন করেছিলেন তারও অন্যতম ছিল জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক। সেখানে তিনি জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ ফোরামের সভাপতি হিসেবে বলেছিলেন, ‘আমরা অনেক এসআইডি এবং নিম্নাঞ্চলীয় জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশের সঙ্গে কাজের সুযোগ পেয়েছি। এসব দেশে কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা গুরুতর চাপের মধ্যে রয়েছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘আমরা অন্যদের সুবিধার জন্য জলবায়ু পরিবর্তন, জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি এবং পরিবেশগত অবনতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের জ্ঞান, বোঝাপড়া এবং অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিতে চাই।’

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াবো, শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই আমরা বৈশ্বিক জলবায়ু সঙ্কটও মোকাবিলা করবো।

লেখক : ড. আহমেদ আমিনুল ইসলাম – অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় 

 


সর্বশেষ - রাজনীতি