1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

রবীন্দ্রনাথ, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার ‘আমার সোনার বাংলা’

অধ্যাপক ড. আহমেদ আমিনুল ইসলাম : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০২২

‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি/ চিরদিন তোমার আকাশ তোমার বাতাস আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি’। প্রাণের এই অমিত সুরের বাঁশি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চিত্তে সত্যি সত্যিই গভীর দ্যোতনা নিয়ে বেজেছিল। তাই আমারা তাকে রাজনীতির জটিল জীবনে সম্পৃক্ত হতে দেখি। তিনি তখন বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠেননি, হয়ে উঠেননি জাতির পিতাও।

আমরা লক্ষ করি আবাল্য রবীন্দ্রভক্ত ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আমার সোনার বাংলা’ কবিতার মর্মবাণী হৃদয়ের গভীর থেকে তাকে আলোড়িত করেছিল। শেখ মুজিবও মমতার পরম স্পর্শে কবিতাটি সামগ্রিকভাবে উপলব্ধি করেছিলেন। রবীন্দ্র্রনাথের কল্পভাষ্যে বিবৃত সোনার বাংলার দিকবিদিক ও বিস্তৃত প্রান্তরের দিকে তাকিয়ে ততোধিক গভীরভাবে শেখ মুজিব উপলব্ধি করেছিলেন বিশ্বকবি যে সোনার বাংলার জয়গান তার কাব্যে গেয়েছেন বাস্তবের ভূগোল বাংলা ছিল একেবারে ভিন্ন- শ্রীহীন! শেখ মুজিব এই শ্রীহীন মাতৃভূমির দিকে তাকিয়ে মর্মাহতচিত্তে নিভৃতচারিতায় মনে মনে হয়তো বা পাঠও করে নিতেন বারংবার- ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’। বারবার পাঠের ফলে তার চিত্তের সাথে এই ভূগোল বাংলার সম্পৃক্তিও হয়ে ওঠে অনচ্ছেদ্য।

রবীন্দ্রনাথের কল্পনার সাথে এই বাংলার অবয়ব পুনঃনির্মাণের প্রয়াস হয়তো বা তখন থেকেই গ্রহণ করেছিলেন শেখ মুজিব! এই জনপদে একমাত্র তিনিই গভীরভাবে উপলব্ধি করেছিলেন মোঘলদের শাসন ও শোষণে এই ভূগোল বাংলা যেমন শূন্য হয়েছে, রিক্ত হয়েছে তেমনি শূন্য ও রিক্ত হয়েছে ব্রিটিশদের শাসন ও শোষণেও। মোঘল ও ব্রিটিশদের দ্বারা দীর্ঘ দিনের পরাধীনতার গ্লানি সামগ্রিকভাবে এই বাংলাকে এক দুঃখিনী ও শ্রীহীন দশায় পরিণত করেছে। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন রাজশক্তি ও রাজনীতির জন্যই যেহেতু সোনার বাংলার শ্রীহীন ও দৈন্যদশা সেই জন্যে ‘কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা’র প্রত্যয়ে নিজের মনকেও প্রস্তুত করেছিলেন। অর্থাৎ রাজনীতি মাধ্যমেই এই ভূগোল বাংলা থেকে যাবতীয় অপরাজনীতির অপনোদন ঘটানোর প্রতিজ্ঞা করেছিলেন তিনি। নিজের মনকে এই বলে প্রস্তুত করেছিলেন যে, যে রাজনীতির জঘন্য ব্যবহারে এই ভূগোল বাংলার সর্বত্র এত ক্ষয়, এত পচন, এত অশিক্ষা, এত কুশিক্ষা, এত অর্থাভাব তাও দূর করতে হবে। বিপুল সংখ্যক নিরন্ন মানুষের মুখে আহার দিতে হবে। অভাব অনটনে ক্লিষ্ট ও ক্লেদাক্ত এই জনপদ ও জনপদের মানুষকে মুক্ত করতে হবে। মানুষের ভূলুণ্ঠিত মর্যাদাকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। স্বল্পসংখ্যক মানুষের বিত্ত-বৈভব ও প্রাচুর্য থাকলেই চলবে না, সকলের তিন বেলা খাবার নিশ্চিত করতে হবে, পরনের বস্ত্রের সংস্থান করতে হবে, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সংগ্রামই করতে হবে- রাজনৈতিক সংগ্রাম।

বঙ্গবন্ধু পরাধীন দেশে প্রত্যক্ষ করেছিলেন পদে পদে মানুষের অমর্যাদা! আত্মসম্মান নিয়ে এ দেশের মানুষের চলার কোনো সুযোগ নেই। প্রত্যক্ষ করেছিলেন মানুষের জীবন নানা দিক থেকে এখানে অর্গলবদ্ধ! অশিক্ষা, কুশিক্ষা, অর্থাভাব আর অপরাজনীতির নানা ঘোরপ্যাচে ক্লেদ-ক্লিষ্ট মানুষকে মুক্ত করার জন্য তিনি রাজনীতিরই আশ্রয় নিলেন। রাজনীতির সুকৌশলে মানুষকে মুক্ত করার অভিপ্রায়ে- যাকে আমরা বলতে চেয়েছি ‘কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা’ আর কি! অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথের কল্পলোকে সৃজিত ‘আমার সোনার বাংলা’কে বাস্তবের ‘সোনার বাংলা’য় পরিণত করার দৃঢ় মনোবল বুকে নিয়ে তিনি তার রাজনৈতিক জীবনের ব্রত গ্রহণ করেছেন- এসেছেন রাজনীতিতে। উদ্দেশ্য পূর্বেই ব্যক্ত- নিরন্ন মানুষের মুখে অন্নের সংস্থান, অপরিহার্য বস্ত্রের যোগান, অশিক্ষার অন্ধকার দূর, আর রোগজর্জরিত মানুষের জন্য চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার প্রত্যয়। অশিক্ষা ও কুশিক্ষার অর্গল থেকে মানুষের মুক্তি, অর্থনৈতিকভাবে মানুষের মুক্তি, পাশাপাশি হাজার হাজার বেকারের জন্য কর্মসংস্থান নিশ্চিতের অভিপ্রায়ই ছিল তার রাজনীতির প্রধান লক্ষ্য। শেখ মুজিবুর রহমান রাজনীতির ময়দানে এসেই ‘বঙ্গবন্ধু’ হননি- এ দেশের মানুষের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা তার রাজনৈতিক কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে বাস্তবতায় রূপ লাভ করতে থাকে তিলে তিলে। তৃণমূল থেকে তিনিও তিলে তিলে ওঠে আসেন জাতীয় রাজনীতির বৃহত্তর প্রাঙ্গণে। মানবমুক্তির রাজনীতির নানা অগ্নিপরীক্ষার মাধ্যমে তিনি বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠেছিলেন।

রাজনীতির কঠিন-কঠোর জীবন বঙ্গবন্ধু বেছে নিয়েছিলেন কেবল এ দেশের সাধারণ মানুষের মুখের হাসিটুকু দেখার আকাঙ্ক্ষায়! তার সামনে আদর্শ ছিল হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দীর প্রেরণা। এই প্রেরণার সঞ্চার আমরা তার রাজনৈতিক জীবনে বহুবার দেখতে পাই। আমরা তার রাজনৈতিক জীবনে দেখতে পাই বিশ্বনেতাদের আদর্শ ও চেতনার স্ফূরণ! কিন্তু তাই বলে তিনি বিশ্ব রাজনীতির কোনো অনুকৃত আদর্শকেই একমাত্র জ্ঞান করেননি। তার রাজনৈতিক চিন্তায় সহস্র বর্ষের বাঙালি জীবনের এই ভূমিজাত চেতনাই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে! কোনো ঔপনিবেশিক চিন্তা ও আদর্শ দ্বারা তিনি আক্রান্ত বা আচ্ছন্ন হননি। স্বাধীন দেশে সরকারি কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে একাধিক ভাষণেও তিনি দিয়েছেন : ‘ঔপনিবেশিক মানসিকতা পরিহার করতে হবে।’ শিল্পসাহিত্যের সমালোচনায় আজকাল ‘বি-উপনিবেশিক’ যে চিন্তার চর্চা আমরা দেখি রাজনীতির ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুই তার সূচনা করেছিলেন। বলতে দ্বিধা নেই যে, আওয়ামী লীগের চেয়েও অনেক প্রবীণ রাজনৈতিক দল কিংবা তাদের আদর্শ কেবল ভিনদেশি বলেই এ দেশের মানুষকে মানবিকভাবে তা স্পর্শ করতে পারেনি। তাই সে সবের যথাযথ বিকাশও এ দেশে সম্ভব হয়নি। কারণ তা দেশের রুচি, আবহাওয়া এবং পরিবেশের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ ছিল না।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিল্পচৈতন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনীতি চিন্তার অন্তর্গত স্রোতধারায় প্রবহমান ছিল। রবীন্দ্রনাথের কল্প-প্রেরণা বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আবেগ ও চিত্তকে সদা জাগ্রত রেখেছে। তাই তিনি বাংলাদেশকে বাস্তব এক সোনার বাংলায় পরিণত করার স্বপ্নে সব সময় ছিলেন মগ্ন ও বিভোর। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন এ দেশের মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার অপচেষ্টা করা হয়েছে তাকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে! মানুষকে হত্যা করলে সে মরে যায় বটে- কিন্তু তার আদর্শ মরে না। আদর্শ বেঁচে থাকে বংশ-পরম্পরায় প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে! ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শারীরিকভাবে নিহত হয়েছেন ঠিকই কিন্তু তার দেখা সোনার বাংলার যে স্বপ্ন এ দেশের কোটি কোটি মানুষের প্রাণের ভেতর স্পন্দিত হয়েছিল সে স্বপ্নকে হত্যা করে এমন ঘাতক কই! যে ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুর নাম-নিশানা এ দেশের মাটি থেকে মুছে ফেলতে চেয়েছে ইতিহাসের কী নির্মম আবর্তন! ঘাতকেরাই আজ নিশ্চিহ্ন ও বিলীন!

আজ দিকে দিকে গ্রাম, গঞ্জ, শহর, বন্দর, বাজার, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, যে কোনো জনসমাগম স্থলেই বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল, প্রতিকৃতি! এসব বাহ্যিক আনুষ্ঠানিকতা হলেও আন্তরিকভাবে বঙ্গবন্ধু আজ সবার হৃদয়ে- দেশে বিদেশে! সবার হৃদয়ে আজ তার আদর্শ। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাংলাদেশকে ‘সোনার বাংলা’রূপে গড়ে তোলবার অদম্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন তারই কন্যা শেখ হাসিনা। দীর্ঘ আন্দোলন ও সংগ্রাম এবং নানা ঘটনা পরম্পরায় বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা আজ রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসীন। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত স্বপ্ন শেখ হাসিনা পূরণ করে চলেছেন। পরিকল্পিত রূপকল্প বা নির্দিষ্ট ভিশন নিয়ে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। শেখ হাসিনা সরকারের ধারাবাহিকতা রয়েছে বলেই উন্নয়নেরও ধারাবাহিকতা আজ বিভিন্ন ক্ষেত্রে। এই সব উন্নয়নের ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে আমরা প্রকারান্তরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাঙ্ক্ষিত সোনার বাংলা বিনির্মাণের প্রয়াসই দেখতে পাই।

কোভিড অতিমারি আমাদের জীবন থেকে কর্মমুখর দুটি বছর কেড়ে নিলেও আমরা শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্বের কারণে তার নেতিবাচক প্রভাব খুব বেশি দেখতে পাই না। উপরন্তু, করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশ এশিয়ায় অনন্য স্থান অর্জনকারী দেশ হিসেবে স্বীকৃত। অতিমারির ফলে বড় বড় প্রকল্পগুলোতে সময় বৃদ্ধি করতে হলেও কোনোটিই একেবারে থেমে থাকেনি। তা উজ্জ্বলতম দৃষ্টান্ত পদ্মা সেতু। সরকারের ধারাবাহিকতার কারণে দেশে বিনিয়োগের বৃদ্ধিও ঘটেছে ক্রমান্বয়ে। একই সাথে রপ্তানি আয়ও বেড়েছে। পোশাক শিল্পখাতে রপ্তানিতে আমাদের ইতিবাচক সাফল্যও ধরাবাহিকভাবে বৃদ্ধির দিকেই। করোনাকালে প্রবাসী আয় কিছুটা কমলেও সার্বিকভাবে বাংলাদেশের অবস্থান এখন পর্যন্ত যথেষ্ট মজবুত। তবে, তা আরো ভালো অবস্থানে উন্নীত করার বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাও অত্যন্ত সচেতন।

বিগত ১৫ জুন সংসদ অধিবেশনে জাতীয় পার্টির সাংসদ রুস্তম আলী ফরাজির লিখিত প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনার বক্তব্যে সেই সচেতনতা উপলব্ধি করা য়ায়। তিনি এক পর্যায়ে বলেন : ‘জনশক্তি রপ্তানি বাড়ানো ও বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ানোর মাধ্যমে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বাড়ানো সম্ভব। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ ও কার্যক্রম চলমান আছে। জনশক্তি রপ্তানি বৃদ্ধি ও বৈধ পথে প্রবাস আয় পাঠানোকে আকর্ষণীয় করে তোলার মাধ্যমে পুনরায় রেমিট্যান্স প্রবাহ জোরদার করতে সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ১৭০ টি দেশে ১ কোটি ২০ লাখের অধিক কর্মী কর্মরত আছেন। সরকার বিদেশগামী কর্মীদের নিরাপদ অভিবাসন ও সম্মানজনক পেশা নিশ্চিতকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে। কোভিড-১৯ অতিমারির চ্যালেঞ্জের মোকাবেলায় সরকার নতুন নতুন শ্রম বাজার অনুসন্ধানের চেষ্টায় রয়েছে।’

কৃষিতেও উৎপাদন ব্যবস্থা বর্তমানে সন্তোষজনক। যদিও এক শ্রেণির ব্যবসায়ীর কারসাজিতে বাজারে হঠাৎ করেই কখনো কখনো অস্থিরতা লক্ষ করা যায়। ভরা মৌসুমে কিছুকিছু পণ্যর অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি আমাদেরকে হতচকিত ও বিভ্রান্ত করে। সরকারও বিব্রত বোধ করে। বলার অপেক্ষা রাখে না বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ধারাবাহিক সাফল্যও আজ ঈর্ষণীয়! সেই ঈর্ষা থেকেই নানা ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তৃত হচ্ছে। ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তৃত হচ্ছে পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনকে সামনে রেখেও।

সোনার বাংলার ধারাবাহিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি অব্যাহত রাখার জন্য সতর্ক ও সাবধানতার বিকল্প নেই। দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থেকে থেকে ষড়যন্ত্রকারীরা এখন ধৈর্যহারা! সুতরাং সরকারের সকল গোয়েন্দ সংস্থার নজরদারি আরো জোরদার করতে হবে। সোনার বাংলা বাস্তবায়নের অভিযাত্রায় শেখ হাসিনার ‘মিশন-ভিশনে’ কোনো ধরনের বিচ্যুতি বা বিঘ্ন সৃষ্টি করা যাবে না।

লেখক : আহমেদ আমিনুল ইসলাম, অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।


সর্বশেষ - রাজনীতি