1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

ভূ-রাজনীতি ও বাংলাদেশের সক্ষমতা

ড. প্রণব কুমার পান্ডে : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
সোমবার, ৮ মে, ২০২৩

২০০৯ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর থেকে বাংলাদেশের সব ক্ষেত্রে অসাধারণ পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। তাঁর নেতৃত্বে দেশ অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সামাজিক কল্যাণ, শাসনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। শেখ হাসিনা সরকারের অন্যতম উল্লেখযোগ্য অর্জন হলো দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি।

গত এক দশকে বাংলাদেশের জিডিপি গড়ে প্রতি বছর ৬ শতাংশের অধিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে, যা দেশকে বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতির একটিতে পরিণত করেছে। দেশটি তার রফতানির ভিত্তিতে বৈচিত্র্য আনতে সক্ষম হয়েছে, যেখানে পোশাকশিল্পের অবদান উল্লেখযোগ্য। সরকার রাস্তা, সেতু এবং বন্দরের মতো অবকাঠামো উন্নয়নের দিকেও মনোনিবেশ করেছে, যা দেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগকে সহজতর করেছে।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সামাজিক কল্যাণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। সরকার দারিদ্র্য বিমোচন, শিক্ষার প্রসার এবং স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে একটি হলো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ উদ্যোগ, যার লক্ষ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে আধুনিকীকরণ করা। সরকার দুর্বল গোষ্ঠীর কাছে নগদ স্থানান্তরসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক সুরক্ষা বলয় কর্মসূচিও চালু করেছে, যা দেশে দারিদ্র্য কমাতে সাহায্য করেছে।

শেখ হাসিনা সরকার বাংলাদেশে শাসন ব্যবস্থার উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং আইনের শাসন জোরদারকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের দুর্নীতি উপলব্ধি সূচকের র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ বেশ কিছুটা উন্নতি করেছে এবং বিচার বিভাগ ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংস্কারের সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সরকার পাবলিক সেক্টরে বৃহত্তর স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে কাজ করেছে, যা সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতি জনগণের আস্থা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করেছে।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। দেশটি সক্রিয়ভাবে ভারত, চীন এবং জাপানসহ অন্যান্য দেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রেখেছে। সরকার জাতিসংঘ, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা এবং দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক)-সহ আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোতেও সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।

বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশের ক্রমাগত উন্নয়ন দেশটিকে দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুঘটক হিসেবে আবির্ভূত হতে সাহায্য করেছে এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটি ভারত ও চীনের সঙ্গে সম্পর্কের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। এটি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নির্দেশ করে। কারণ দেশটির ঐতিহ্যগতভাবে ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্কের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। ভারত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার এবং দুই দেশের একটি অভিন্ন সীমান্ত রয়েছে। তারপরেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, প্রাথমিকভাবে চীন বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই), যা এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং সংযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি বিশাল অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, এর অধীনে ভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে।

বাংলাদেশ বহুমাত্রিক পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করে ভারত ও চীনের সঙ্গে সম্পর্কের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করেছে। দেশটি বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন বিষয়ে ভারত ও চীন উভয়ের সঙ্গে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। ভারত ও চীনের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে বাংলাদেশ তার নিজস্ব অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থও অনুসরণ করতে সক্ষম হয়েছে।

ভারত ও চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের অন্যতম প্রধান কারণ হলো আঞ্চলিক সংযোগের ওপর জোর দেওয়া। দেশটি বাংলাদেশ-চীন-ভারত-মিয়ানমার অর্থনৈতিক করিডোর (BCIM-EC) সহ আঞ্চলিক সংযোগ উদ্যোগগুলোকে সক্রিয়ভাবে অনুসরণ করছে, যার লক্ষ্য চারটি দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং সংযোগ বৃদ্ধি করা। বাংলাদেশ বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশনের (বিমসটেক) সঙ্গেও সংযুক্ত রয়েছে, যা সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সহযোগিতা প্রসারের জন্য একটি আঞ্চলিক প্ল্যাটফর্ম।

ভারত ও চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের আরেকটি কারণ হলো এর অর্থনৈতিক অংশীদারদের বৈচিত্র্য আনার প্রচেষ্টা। যদিও ভারত বাংলাদেশের বৃহত্তম ব্যবসায়িক অংশীদার হিসাবে রয়ে গেছে, চীন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগকারী এবং ব্যবসায়িক অংশীদার হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। বাংলাদেশ ভারত ও চীনের সঙ্গে সুবিধাজনক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ চুক্তিতে সমঝোতা করতে সক্ষম হয়েছে, যা দেশটিকে নিজস্ব অর্থনৈতিক স্বার্থ অনুসরণ করার সুযোগ করে দিয়েছে।

উপরন্তু, বাংলাদেশ আঞ্চলিক নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে ভারত ও চীনের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে। দেশটি সক্রিয়ভাবে সন্ত্রাস দমন উদ্যোগে জড়িত রয়েছে এবং সীমান্ত নিরাপত্তা সম্পর্কিত সমস্যাগুলো  মোকাবিলা করতে কাজ করছে।

ভারত ও চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে বহুমাত্রিক বৈদেশিক নীতি, আঞ্চলিক সংযোগের ওপর জোর, অর্থনৈতিক অংশীদারদের বৈচিত্র্য আনার প্রচেষ্টা এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার ফলে। ভারত ও চীনের সঙ্গে সম্পর্কের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে বাংলাদেশের সক্ষমতা একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন এবং এটি সম্ভবত এই অঞ্চলের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সম্পর্কের এই দৃঢ়তা বাংলাদেশকে শুধু আঞ্চলিক পরাশক্তিগুলোর সঙ্গেই নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর মতো বৈশ্বিক পরাশক্তিগুলোর সঙ্গেও দরকষাকষির অবস্থানে নিয়ে গেছে। তাই এসব দেশ বাংলাদেশকে ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব দিচ্ছে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে এই দেশগুলোর সাম্প্রতিক হস্তক্ষেপের কারণ বৈশ্বিক রাজনীতিতে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব।

এখন একটি প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন হলো– কেন এই দেশগুলো বাংলাদেশের দিকে বেশি মনোযোগ দিচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইইউর দেশগুলো যে কারণে বাংলাদেশের দিকে মনোযোগ দিচ্ছে তার একটি প্রধান কারণ হলো দেশেটির উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক সম্ভাবনা।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে এবং আগামী বছরগুলোতেও এই বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই দেশটির রয়েছে বৃহৎ এবং ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা, কম খরচে শ্রমশক্তি এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সংযোগস্থলে একটি কৌশলগত অবস্থান। এই বিষয়গুলো বাংলাদেশকে বিদেশি বিনিয়োগের জন্য একটি আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত করেছে, বিশেষ করে টেক্সটাইল, ম্যানুফ্যাকচারিং ও পরিষেবা খাতে।

আরেকটি কারণ হলো দেশটির কৌশলগত অবস্থান এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় এর ভূমিকা। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত, ভারত, মিয়ানমার এবং বঙ্গোপসাগরের সীমান্তে অবস্থিত। ফলে, দেশটি আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে চাওয়া দেশগুলোর জন্য একটি ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হয়ে উঠেছে।

সন্ত্রাস দমন ও নিরাপত্তায় বাংলাদেশের ভূমিকা বৈশ্বিক মঞ্চে এর ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ২০১৬ সালে ঢাকার হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলাসহ দেশটি বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী হামলার সম্মুখীন হয়েছে। ফলে, সরকার তার সন্ত্রাসবিরোধী সক্ষমতা উন্নত করার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে এবং সন্ত্রাসবাদের হুমকি মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করেছে। দেশটির অবস্থান এবং ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক গুরুত্ব এটিকে আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে চাওয়া দেশগুলোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার করে তুলেছে।

জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের ঝুঁকিপূর্ণতা এবং টেকসই উন্নয়নের প্রতি দেশটির অঙ্গীকারও বৈশ্বিক মঞ্চে এর ক্রমবর্ধমান গুরুত্বে অবদান রেখেছে। দেশটি জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং আরও ঘন ঘন এবং গুরুতর প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাংলাদেশের জনগণ এবং অর্থনীতির জন্য একটি উল্লেখযোগ্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকার এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পদক্ষেপ নিয়েছে এবং বিশ্বমঞ্চে জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই উন্নয়নের জন্য একটি নেতৃস্থানীয় অনুঘটক হয়ে উঠেছে।

বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হলো দেশটির অর্থনৈতিক সম্ভাবনা, কৌশলগত অবস্থান এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং টেকসই উন্নয়নের প্রতি অঙ্গীকার। দেশটি এই ক্ষেত্রগুলোতে অগ্রগতি অব্যাহত রাখলে, এটি সম্ভবত বিশ্বমঞ্চে একটি ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ অনুঘটক হয়ে উঠবে।

বাংলাদেশের প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর মনোযোগ ইঙ্গিত দেয় যে দেশটি উন্নয়নের দিক থেকে অনেক দূর এগিয়েছে এবং এটি এখন আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদানকারী হিসেবে স্বীকৃত হচ্ছে। এই স্বীকৃতি বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা বাড়াতে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার অর্জনগুলো অব্যাহত রাখতে সহায়তা করবে।

একটি জাতি হিসেবে, বাংলাদেশ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অসাধারণ স্থিতিস্থাপকতা এবং দৃঢ়তা প্রদর্শন করেছে এবং বিশ্বব্যাপী এর ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব তার অগ্রগতির প্রমাণ। শেখ হাসিনার অধীনে গত এক দশকে উন্নয়নের সাক্ষ্যই ইঙ্গিত দেয় দেশ সঠিক পথেই এগিয়ে চলেছে। এটা প্রত্যাশিত যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশটি তার প্রতিবেশী এবং আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, স্থিতিশীলতা এবং টেকসই উন্নয়নকে উন্নীত করে এমন নীতি নিয়ে এগিয়ে যাবে নিজ গন্তব্যে, যা হবে বঙ্গবন্ধুর ‘সোনার বাংলা’।

লেখক: ড. প্রণব কুমার পান্ডে – অধ্যাপক, লোক প্রশাসন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।


সর্বশেষ - রাজনীতি

নির্বাচিত

র‍্যাব ডিজি খুরশীদ হোসেনের মেয়াদ বাড়ছে এক বছর

রোহিঙ্গাদের ফেরাতে এশিয়ান নেতাদের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী

শত বছরের স্বপ্নপূরণ: হাজার যাত্রী নিয়ে ছুটল ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’

সীসা দূষণ মোকাবিলায় আমাদের করণীয়

আওয়ামী লীগ সরকার আসার পর থেকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ: শেখ হাসিনা

হাটহাজারীতে র‍্যাবের অভিযানে অস্ত্রসহ আট সক্রিয় ডাকাত সদস্য গ্রেফতার

এবার গুজবের আশ্রয় নিচ্ছে হেফাজত

যারা বিদ্যুৎ খাতে লুটপাট করেছে তারা কিভাবে সংস্কার করবে : সজীব ওয়াজেদ জয়

ভয়াবহ সাইবার হামলা : টিকটকে ২০০ কোটি অ্যাকাউন্ট হ্যাকড

জনগণের জানমাল রক্ষায় সারা দেশে র‍্যাবের ৪৬০ টহল টিম মোতায়েন