1. অন্যরকম
  2. অপরাধ বার্তা
  3. অভিমত
  4. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  5. ইতিহাস
  6. এডিটরস' পিক
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয় সংবাদ
  9. টেকসই উন্নয়ন
  10. তথ্য প্রযুক্তি
  11. নির্বাচন বার্তা
  12. প্রতিবেদন
  13. প্রবাস বার্তা
  14. ফিচার
  15. বাণিজ্য ও অর্থনীতি

পরিকল্পিত নগর গড়তে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের মাস্টারপ্ল্যান

চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি : ইবার্তা টুয়েন্টিফোর ডটকম
বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০২২

পরিকল্পিত নগর গড়তে ১৫ বছর পর ফের মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক)। এ মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন হলে আধুনিক নগরীর সুফল মিলবে বলে মনে করছেন সংস্থাটি। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ড্রোন উড়িয়ে চউকের পক্ষ থেকে এ মাস্টারপ্ল্যান তৈরির কার্যক্রম উদ্বোধন করেন চউক চেয়ারম্যান এম জহিরুল আলম দোভাষ।

উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে ১৯৯৫ সাল ও ২০০৮ সালে তৈরি হওয়া প্ল্যানের শতভাগ বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি উল্লেখ করে চউক চেয়ারম্যান বলেন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ১৯৯৫ সালে মাস্টারপ্ল্যান করে। পরবর্তী সময়ে ২০০৮ সালে ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান তৈরি করা হয়। বর্তমানে সরকারের রূপকল্প-২০৪১ এর সঙ্গে মিল রেখে ‘চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার মাস্টারপ্ল্যান (২০২০-২০৪১) প্রণয়ন’ র্শীষক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়।

তিনি বলেন, এবার আমরা আধুনিক পদ্ধতিতে সার্ভে করছি। যাতে ভুলভ্রান্তি কম হয়। ড্রোনের মাধ্যমে করলে এটি ডক্যুমেন্ট আকারে সংরক্ষণ করা যায়। আগে যখন সার্ভে করা হতো তা ফিজিক্যালি ঘুরে ঘুরে করা হতো। এতে একজন যে রিপোর্ট দিত, তা ভুল হলেও আরেকজন সম্মতি দিয়ে দিত।

আগের মাস্টারপ্ল্যানগুলো কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোনো মাস্টারপ্ল্যানই পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয় না। তবে একটি প্ল্যান তৈরি থাকলে তা দিয়ে পরিকল্পিত নগরায়ণ করা যায়। মাস্টারপ্ল্যান তৈরির এ প্রকল্প চলবে আগামী দুই বছর। সব কিছু ঠিক থাকলে ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ প্ল্যান পাওয়া যাবে। তবে নগরের সব স্টেকহোল্ডরদের সঙ্গে আলাপ করে বাস্তবায়নযোগ্য মাস্টারপ্ল্যান উপহার দিতে চাই।

প্রকল্প পরিচালক ও উপপ্রধান নগর পরিকল্পনাকারী মো. আবু ঈসা আনছারী বলেন, প্রকল্পের উদ্দেশ্য হলো চট্টগ্রাম মেট্রোপলটিন মাস্টারপ্ল্যানের উন্নয়নের জন্য একটি কৌশলগত কাঠামো নীতি ও গাইডলাইনগুলো পর্যালোচনা করা এবং ২০২০-৪১ সালের জন্য একটি নতুন মাস্টারপ্ল্যান প্রস্তুত করা। ইতোমধ্যে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও বাংলাদশে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ মাস্টারপ্ল্যানভুক্ত এলাকায় ড্রোন উড্ডয়নের অনুমতি দিয়েছেন। এ পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ফিজিক্যাল ফিচার সার্ভের তথ্য ও উপাত্তের সঠিকতা নিশ্চিতকরণের উদ্দেশ্যে ড্রোন সার্ভে মাসব্যাপী চলবে। এ কাজের জন্য কারিগরি সহায়তা দেবে ‘ডেটেক্স টিলার’।


সর্বশেষ - রাজনীতি