করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো খোলার প্রস্তুতি নিতে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) শুক্রবার স্কুল-কলেজের অধ্যক্ষদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেয়।
সেখানে বলা হয়েছে, “দেশের সকল মাধ্যমিক স্কুল ও কলেজ, উচ্চ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরযুক্ত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, এখন আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে।
“আপনারা জানেন কোভিড-১৯ মহামারী চলাকালীন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আমাদের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মচারীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা। সেই লক্ষ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে প্রস্তুত করার জন্য একটি গাইডলাইন তৈরি করা হয়েছে।
“সংশ্লিষ্ট সকলকে সাথে নিয়ে এ গাইডলাইন অনুযায়ী আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি মধ্যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে তাদের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের জন্য স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আদেশ পাওয়া মাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া যায়।”
মাউশি বলছে, শুধু করোনাকালীন সমস্যা মোকাবেলা নয়, বরং মুজিববর্ষ উপলক্ষে এখনই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্থায়ীভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্যসম্মত ও আনন্দময় প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার ব্যবস্থা নিতে হবে।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর গত বছর ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। কওমি মাদ্রাসা বাদে অন্য সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগামী ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা আছে।
চলতি বছরের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হতে পারে বলে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি আগেই আভাস দিয়েছিলেন।
একজন কর্মকর্তা জানান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে বৃহস্পতিবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় সভায় বসে।
“সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ চাওয়া হবে। সরকার প্রধানের নির্দেশনা নিয়ে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
“আপনারা জানেন কোভিড-১৯ মহামারী চলাকালীন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আমাদের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মচারীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা। সেই লক্ষ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে প্রস্তুত করার জন্য একটি গাইডলাইন তৈরি করা হয়েছে।
“সংশ্লিষ্ট সকলকে সাথে নিয়ে এ গাইডলাইন অনুযায়ী আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি মধ্যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে তাদের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের জন্য স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আদেশ পাওয়া মাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া যায়।”
মাউশি বলছে, শুধু করোনাকালীন সমস্যা মোকাবেলা নয়, বরং মুজিববর্ষ উপলক্ষে এখনই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্থায়ীভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্যসম্মত ও আনন্দময় প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার ব্যবস্থা নিতে হবে।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর গত বছর ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। কওমি মাদ্রাসা বাদে অন্য সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগামী ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা আছে।
চলতি বছরের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হতে পারে বলে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি আগেই আভাস দিয়েছিলেন।
একজন কর্মকর্তা জানান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে বৃহস্পতিবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় সভায় বসে।
“সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ চাওয়া হবে। সরকার প্রধানের নির্দেশনা নিয়ে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”