চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ ইউসুফের পাশে দাঁড়িয়েছেন মমতাময়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অসুস্থ এ সাবেক এমপির চিকিৎসার ব্যবস্থা নেয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এই নির্দেশনা ইতিমধ্যে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসককে পৌঁছে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব সাজ্জাদুল হাসান।
প্রেসসচিব ইহসানুল করিম রোববার জানান, গত কিছুদিন ধরে রাঙ্গুনিয়ার সাবেক এই সংসদ সদস্যের মানবিক জীবন যাপন ও শারীরিক দুরারোগ্যের সংবাদ সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক আলোচিত হয়। শনিবার দিবাগত রাতে পূর্বপশ্চিমবিডি.নিউজে ‘একজন আদর্শিক রাজনীতিক ও সাবেক এমপি ইউসুফের করুণ পরিণতি, কার লজ্জা?’ শিরোনামে একটি খবরও প্রকাশ করা হয়।
সংবাদটি প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিগোচর হলে রোববার সকালে তিনি এই নির্দেশনা দেন।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রামের সাবেক এমপি মোহাম্মদ ইউসুফ চট্টগ্রাম-৭ আসন থেকে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে ৮ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসাবে বিজয়ী হয়েছিলেন। আজীবন কমিউনিস্ট সংসদ সদস্য মোহম্মদ ইউসুফের সতীর্থদের কেউ কেউ পরে বিএনপিতে যোগ দেন। কেউ যান গণফোরোমে, আর তিনি যোগ দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগে।
বাবার দ্বিতীয় পক্ষের সন্তান মোহাম্মদ ইউসুফ সারাজীবন দুঃখী মানুষের জন্য রাজনীতি করেছেন। নিজের যেটুকু সম্পদ তাও মানুষকে দান করেছেন। এখন তিনি নিজেই মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সারাজীবন সততার রাজনীতি করে পথ হাঁটা মানবমুক্তির এই বাম নেতা পায়ে ঘাঁ নিয়ে গলায় গামছা ঝুলিয়ে ময়লা শার্ট লুঙ্গি পরে জীর্ণশীর্ণ কুটিরের বারান্দার বসে থাকেন। তার চিকিৎসার জন্য পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সংবাদটি প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিগোচর হলে রোববার সকালে তিনি এই নির্দেশনা দেন।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রামের সাবেক এমপি মোহাম্মদ ইউসুফ চট্টগ্রাম-৭ আসন থেকে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে ৮ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসাবে বিজয়ী হয়েছিলেন। আজীবন কমিউনিস্ট সংসদ সদস্য মোহম্মদ ইউসুফের সতীর্থদের কেউ কেউ পরে বিএনপিতে যোগ দেন। কেউ যান গণফোরোমে, আর তিনি যোগ দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগে।
বাবার দ্বিতীয় পক্ষের সন্তান মোহাম্মদ ইউসুফ সারাজীবন দুঃখী মানুষের জন্য রাজনীতি করেছেন। নিজের যেটুকু সম্পদ তাও মানুষকে দান করেছেন। এখন তিনি নিজেই মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সারাজীবন সততার রাজনীতি করে পথ হাঁটা মানবমুক্তির এই বাম নেতা পায়ে ঘাঁ নিয়ে গলায় গামছা ঝুলিয়ে ময়লা শার্ট লুঙ্গি পরে জীর্ণশীর্ণ কুটিরের বারান্দার বসে থাকেন। তার চিকিৎসার জন্য পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।