ফেসবুক থেকে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ রগকাটা শিবিরের ১২ নেতাকর্মীকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে, লক্ষ্মীপুরে শিবির কর্মীর জিহাদি পুস্তক বিতরণকালে হাতেনাতে ধরে গণধোলাই দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে ছাত্রলীগ। অবশ্য শিবিরকে গণধোলাই দিলে আমাদের কিছু তথাকথিত ‘মানবাধিকার-কর্মী’র মানবতা জেগে ওঠে! সুশীল-চেতনাও জাগরূক হয়!
রগকাটা শিবির যখন সিলেটের জালালাবাদ কলেজ ছাত্রলীগ এর শাহীন আহমেদ ও আবুল কালাম আসিফ এর উপর বর্বরোচিত হামলা চালিয়ে হাতে-পা বিচ্ছিন্ন করে দেয়, তখন উনাদের মানবতা জাগরূক হয় না! উনাদের কাছে তখন শিবির হয়ে যায় দুর্বৃত্ত!
সত্য কথা হচ্ছে, প্রতিক্রিশীলতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলে করে একমাত্র ছাত্রলীগ, এদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে রক্ত দেয় ছাত্রলীগ, জীবনও দেয় ছাত্রলীগ। খুব বেশি পিছন ফেরার দরকার নেই, বিগত ৫ জানুয়ারির নির্বাচন পূর্ববর্তী ও পরবর্তী ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষণ করলেই পেয়ে যাবেন।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ এর নির্দেশে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ যে ভূমিকা পালন করেছে; সারা দেশের সব ক্যাম্পাসে এই ধারা অব্যাহত রাখা উচিত, ঘরে-বাইরে সবখানে। এটি রুটিন ওয়ার্ক হওয়া উচিত। আশা করি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সেই পথেই হাঁটছে।
যারা দিনরাত ছাত্রলীগ এর সমালোচনা করে, তারাও মনে মনে বিশ্বাস করে- প্রতিক্রিয়াশীলতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলে করবে একমাত্র ছাত্রলীগ। বলুন তো, ছাত্রলীগ না ফুঁসে উঠলে কোন বিজয়টা এসেছে এই দেশে?
আবারও ছাত্রলীগকে ফুঁসে উঠতেই হবে; প্রতিক্রিয়াশীলতা রুখতে, আগামী বাংলাদেশ গড়তে। আর সে দায়িত্ব বর্তমান ছাত্রলীগ এর।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ এর নির্দেশে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ যে ভূমিকা পালন করেছে; সারা দেশের সব ক্যাম্পাসে এই ধারা অব্যাহত রাখা উচিত, ঘরে-বাইরে সবখানে। এটি রুটিন ওয়ার্ক হওয়া উচিত। আশা করি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সেই পথেই হাঁটছে।
যারা দিনরাত ছাত্রলীগ এর সমালোচনা করে, তারাও মনে মনে বিশ্বাস করে- প্রতিক্রিয়াশীলতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলে করবে একমাত্র ছাত্রলীগ। বলুন তো, ছাত্রলীগ না ফুঁসে উঠলে কোন বিজয়টা এসেছে এই দেশে?
আবারও ছাত্রলীগকে ফুঁসে উঠতেই হবে; প্রতিক্রিয়াশীলতা রুখতে, আগামী বাংলাদেশ গড়তে। আর সে দায়িত্ব বর্তমান ছাত্রলীগ এর।