সহজেই অনুমেয় মার্কিন সংস্থা এনইডি এর ফান্ডিংয়ে চলা নেত্র নিউজ যেহেতু আল-জাজিরা এবং I am Bangladeshi পেইজের মাধ্যমে রাষ্ট্র বিরোধী অপপ্রচারে জড়িত; তাই এর সাথে সংশ্লিষ্ট লোকেরাই বিভিন্নভাবে বাংলাদেশ নিয়ে নেতিবাচক অপপ্রচারে লিপ্ত হবে। মুশতাকের মৃত্যুর প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে সর্বপ্রথম তাকে কারা হেফাজতে নির্যাতন করা হয়েছে বলে স্ট্যাটাস দেন আলোকচিত্রী শহিদুল আলম। অবশ্য ঐ পোস্ট পরে সংশোধন করে বলেন কিশোরকে নির্যাতন করা হয়েছে। অর্থ্যাৎ, শুরু থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুল তথ্য দিয়ে আসছেন শহিদুল আলম।
তার স্ত্রী রেহনুমার হাতে লেখা প্রকার্ডের উস্কানিমূলক প্রচারও তাকে তার ভেরিফাইড ফেসবুকে শেয়ার করতে দেখা যায়। ঐ পোস্ট আল-জাজিরা ষড়যন্ত্রের আরেক কুশিলব ডেভিড বার্গম্যানকেও শেয়ার করতে দেখা যায়।
শহিদুল আলম তার ভেরিফাইড ফেসবুক প্রোফাইল থেকে বাংলাদেশ সময় ২৬ ফেব্রুয়ারি রাত ৯ টা ৩২ মিনিটে বিভিন্ন দূতাবাসের বরাত দিয়ে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে। ঠিক এক মিনিট পর রাত ৯ টা ৩৩ মিনিটে আরেক পোস্টের মাধ্যমে ঐ বিবৃতির বাংলা ভার্সন প্রকাশ করে। ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস তার প্রায় ১ ঘন্টারও পর রাত ১০ টা ৪০ মিনিটে তাদের ভেরিফাইড ফেসবুক থেকে একই বিবৃতি ইংরেজি ও বাংলায় একসাথে প্রকাশ করে।
শহিদুল কী করে আগে থেকেই বিবৃতি প্রকাশ করতে পারলেন?
শহিদুল আলম কি তবে দূতাবাসের হয়ে বিবৃতি লিখে দেয়? নাকি শহিদুলের বিবৃতি দূতাবাসগুলো তাদের নামে প্রচার করে?