জনসমর্থন না পেয়ে সরকারের বিপক্ষে বিগত ১৪ বছরেও কোনো জনমত বা শক্ত আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি বিএনপি। বিএনপির এই ব্যর্থতার জন্য তাদের নেতিবাচক কর্মকাণ্ডকে দায়ী মনে করেন অনেকে।
অপকর্মের কারণে জনসমর্থন হারানো বিএনপি এখন অন্যের ঘাড়ে পা দিয়ে আন্দোলন জমাতে তৎপরতা চালাচ্ছে। ২০১৮-তে ড. কামালকে ভরসা, ২০১৯-এ এসে নুরুর ওপর ভরসা রাখার পর এবার বিত’র্কিত সাংবাদিক তাসনিম খলিলের ওপর ভরসা রাখতে চলেছে বিএনপি।
আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আল-জাজিরা ও তাসনিম খলিলের নেত্র নিউজসহ কয়েকটি মিডিয়াকে ব্যাকিং দিচ্ছে বিএনপি-জামায়াতসহ সরকারবিরোধী কয়েকটি গোষ্ঠী। বিশেষ করে লন্ডনে পলাতক তারেক রহমান এবং যু’দ্ধাপরাধীদের পরিবারেরর পক্ষ থেকে বড় ধরণের ফাইন্যান্সিং করা হচ্ছে এ ধরণের গুজব ও অপপ্রচার করার পেছনে।
তারেক রহমানের নামে ‘প্রিন্স অব বগুড়া’ শিরোনামে জ’ঙ্গিবাদে পৃষ্ঠপোষকতার তথ্য প্রমাণসহ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করার কারণে সিএনএন এবং ডেইলিস্টারে কর্মরত তাসনিম খলিলকে ওয়ান-ইলেভেনে গ্রেপ্তার হয়ে ব্যাপক নির্যা’তনের শি’কার হন তাসনিম খলিল।
হঠাৎ সেই খলিল, যু’দ্ধাপরাধীদের পক্ষ থেকে টাকার বিনিময়ে লবিং করা বিত’র্কিত ও চাকরিচ্যুত সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান এবং প্র’তারণার দায়ে গ্রেপ্তারকৃত ইউরোপ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সামিসহ চিহ্নিত কিছু লোক হঠাৎ করেই সরকারবিরোধীদের ব্যাপক আস্থাভাজনে পরিণত হয়েছেন।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনের মাধ্যমে সরকারবিরোধী আন্দোলন এবং সেনাবাহিনীকে উ’স্কানি দেয়ার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলে বিএনপিতে নেমে এসেছে হতাশা। এর আগে একক ও ২০ দলীয় জোটের ব্যানারে আন্দোলনের ডাক দিলে তাতেও জনগণ সাড়া দেয়নি। সেই ব্যর্থতার পুনরাবৃত্তি না করে এককভাবে কোনো আন্দোলন করতে চাচ্ছে না দলটি। তাই আপাতত তাসনিম খলিল ও ডেভিড বার্গম্যানের কাঁধে সওয়ার হয়েছে বিএনপি।
উল্লেখ্য, তাসনিম খলিল ও ডেভিড বার্গম্যানরা যেহেতু বিদেশি লবিংয়ের কাজে সংবাদ প্রচারে দক্ষতা অর্জন করেছে, সেই লবিংকে কাজে লাগতে চায় বিএনপি। এজন্য প্রয়োজনে তাদের অর্থ ও জনবল দিয়ে সহায়তা করারও পরিকল্পনাও রয়েছে বিএনপির। বিশেষ করে তাসনিম খলিল আন্তর্জাতিক কয়েকটি মানবাধিকার সংস্থার হয়ে কাজ করেছেন ইতিপূর্বে, তাই বিএনপি সেই ইমেজটাকে ব্যবহার করতে চাইছে।
আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আল-জাজিরা ও তাসনিম খলিলের নেত্র নিউজসহ কয়েকটি মিডিয়াকে ব্যাকিং দিচ্ছে বিএনপি-জামায়াতসহ সরকারবিরোধী কয়েকটি গোষ্ঠী। বিশেষ করে লন্ডনে পলাতক তারেক রহমান এবং যু’দ্ধাপরাধীদের পরিবারেরর পক্ষ থেকে বড় ধরণের ফাইন্যান্সিং করা হচ্ছে এ ধরণের গুজব ও অপপ্রচার করার পেছনে।
তারেক রহমানের নামে ‘প্রিন্স অব বগুড়া’ শিরোনামে জ’ঙ্গিবাদে পৃষ্ঠপোষকতার তথ্য প্রমাণসহ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করার কারণে সিএনএন এবং ডেইলিস্টারে কর্মরত তাসনিম খলিলকে ওয়ান-ইলেভেনে গ্রেপ্তার হয়ে ব্যাপক নির্যা’তনের শি’কার হন তাসনিম খলিল।
হঠাৎ সেই খলিল, যু’দ্ধাপরাধীদের পক্ষ থেকে টাকার বিনিময়ে লবিং করা বিত’র্কিত ও চাকরিচ্যুত সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান এবং প্র’তারণার দায়ে গ্রেপ্তারকৃত ইউরোপ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সামিসহ চিহ্নিত কিছু লোক হঠাৎ করেই সরকারবিরোধীদের ব্যাপক আস্থাভাজনে পরিণত হয়েছেন।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনের মাধ্যমে সরকারবিরোধী আন্দোলন এবং সেনাবাহিনীকে উ’স্কানি দেয়ার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলে বিএনপিতে নেমে এসেছে হতাশা। এর আগে একক ও ২০ দলীয় জোটের ব্যানারে আন্দোলনের ডাক দিলে তাতেও জনগণ সাড়া দেয়নি। সেই ব্যর্থতার পুনরাবৃত্তি না করে এককভাবে কোনো আন্দোলন করতে চাচ্ছে না দলটি। তাই আপাতত তাসনিম খলিল ও ডেভিড বার্গম্যানের কাঁধে সওয়ার হয়েছে বিএনপি।
উল্লেখ্য, তাসনিম খলিল ও ডেভিড বার্গম্যানরা যেহেতু বিদেশি লবিংয়ের কাজে সংবাদ প্রচারে দক্ষতা অর্জন করেছে, সেই লবিংকে কাজে লাগতে চায় বিএনপি। এজন্য প্রয়োজনে তাদের অর্থ ও জনবল দিয়ে সহায়তা করারও পরিকল্পনাও রয়েছে বিএনপির। বিশেষ করে তাসনিম খলিল আন্তর্জাতিক কয়েকটি মানবাধিকার সংস্থার হয়ে কাজ করেছেন ইতিপূর্বে, তাই বিএনপি সেই ইমেজটাকে ব্যবহার করতে চাইছে।